নিজস্ব প্রতিনিধি: শিশুদের মানসিক শক্তি বাড়াতে গ্রীষ্মকালীন শিবিরের আয়োজন করল ৪২ নম্বর রাজপুত বাহুরা প্রাইমারি স্কুল।
গ্রীষ্মকালীন শিবির হল একটি বিশেষ ক্যাম্প যা গ্রীষ্মের মরসুমে শিশু এবং কিশোরদের জন্য আয়োজিত হয়। এছাড়াও, ছাত্ররা মজা করতে এবং নতুন জিনিস শিখতে একত্রিত হয়। এগুলি বাচ্চাদের নিরাপদ পরিবেশে বাড়ি থেকে দূরে নতুন অ্যাডভেঞ্চার চেষ্টা করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, গ্রীষ্মকালীন শিবিরের সময় অনেক শিশু নতুন বন্ধু তৈরি করে এবং আত্মবিশ্বাস এবং সামাজিক দক্ষতা বিকাশ করে।গ্রীষ্মকালীন শিবির শিশুদের সাথে অবাধে মেলামেশা করতে সাহায্য করে। তারা পেইন্টিং, নাচ, অঙ্কন, গান ইত্যাদির মতো বেশ কয়েকটি ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করার সুযোগও পায়। উপরন্তু, তারা একে অপরের সাথে স্থান ভাগ করে নেয় এবং দলে কাজ করে এবং এইভাবে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পে শিশুরা একে অপরকে সহযোগিতা করতে শেখে। এছাড়াও, তারা তাদের সহকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ পায়। একসাথে থাকা এবং বেশ কয়েকটি ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন তাদের মধ্যে একটি বন্ধন তৈরি করে।গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্প শুধুমাত্র মজা করার জায়গা নয়, নতুন জিনিস শেখার জন্যও একটি দুর্দান্ত জায়গা। এছাড়াও, এটি আপনার কল্পনার চেয়ে অনেক ইতিবাচক উপায়ে শিশুকে প্রভাবিত করে। এছাড়াও, এটি শিশুদের অনেক দক্ষতা এবং প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করে এবং তারা তাত্ত্বিক জ্ঞানের পরিবর্তে ব্যবহারিক জ্ঞান দ্বারা শিখে। সর্বোপরি, গ্রীষ্মকালীন শিবির তাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু শিক্ষা দেয়।নাগরিক জীবন, যন্ত্রের দাপট আর প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার ব্যস্ততায় এ যুগের শিশুরা তাদের বাসা আর বিদ্যালয়ের চার দেয়ালের মধ্যে ক্রমেই আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। বাইরের মুক্ত পরিবেশে ছুটে বেড়ানোর ফুরসত তাদের নেই বললেই চলে। এই সীমাবদ্ধতা শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের জন্য ইতিবাচক নয়, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই এই গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে শিশুদের প্রতিভার বিকাশে সামার ক্যাম্পের আয়োজন করল রঘুনাথগঞ্জ পূর্ব পাড়ের ৪২ নম্বর রাজপুত বাহুরা প্রাইমারি স্কুল।
Category:
সামার ক্যাম্প